ব্রি’র ১২১টি ধানের জাত উদ্ভাবন
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এ পর্যন্ত ১২১টি ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। এর মধ্যে ১১৩টি জাত উচ্চফলনশীল (উফশী) এবং ৮টি জাত হাইব্রিড। ব্রি উদ্ভাবিত ২২টি ধানের জাত ইতোমধ্যে বিদেশে চাষাবাদের অনুমোদন পেয়েছে, যা দেশের গবেষণা সক্ষমতার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
মঙ্গলবার ব্রিতে ‘আবহাওয়ার পূর্বাভাস-ভিত্তিক কৃষি পরামর্শ প্রচারে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ভূমিকা’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালায় ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান এসব কথা বলেন। ব্রি’র ট্রেনিং কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে ওই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: লালশাক চাষে বদলে যাচ্ছে কৃষকের ভাগ্য
ব্রি’র পরিচালক (গবেষণা) ও ব্রি এগ্রোমেট ল্যাবের ল্যাবরেটরি চিফ ড. মো. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রি’র প্রশাসন ও সাধারণ পরিচর্যা বিভাগের পরিচালক ড. মুন্নুজান খানম। বক্তব্য রাখেন গাজীপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি নাসির আহমেদ, মুজিবুর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান টিটু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, আমিনুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক হাসমত আলী, কালের কণ্ঠের গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার শরিফ আহমেদ শামীম, প্রথম আলোর গাজীপুর প্রতিনিধি মো. মাসুদ রানা, দৈনিক সংগ্রামের স্টাফ রিপোর্টার মো. রেজাউল বারী বাবুল, ডিবিসি নিউজের গাজীপুর প্রতিনিধি মাহমুদা শিকদার প্রমুখ। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্রি এগ্রোমেট ল্যাবের ল্যাবরেটরি কো-অর্ডিনেটর ড. এ.বি.এম. জাহিদ হোসেন।





