ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে মিলবে যেসব সুবিধা

Shakil
বাংলাবাজার পত্রিকা রিপোর্ট
প্রকাশিত: ২:২৩ অপরাহ্ন, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | আপডেট: ১২:৫৫ অপরাহ্ন, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
(no caption)
(no caption)

যানজট নিরসনে দেশে একের পর এক তৈরি হচ্ছে এক্সপ্রেসওয়ে। শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত নির্মাণ করা হচ্ছে এক্সপ্রেসওয়েটি। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে বিমানবন্দরের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশের কাজ।

আরও পড়ুন: চাঁদাবাজদের হুঁশিয়ারি আইজিপির

এক্সপ্রেসওয়ে কী
মহাসড়কের বিড়ম্বনা থেকে মুক্ত হয়ে বিরামহীনভাবে যান চলাচলের সুযোগ করে দিতে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ধারণা আসে। গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষের কাছে পরিচিত শব্দ এক্সপ্রেসওয়ে। এর প্রথমটি হচ্ছে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে।

সাধারণত, প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত বিশ্বমানসমৃদ্ধ মহাসড়কের নাম এক্সপ্রেসওয়ে। এতে সব ধরনের যানবাহন চলবে না, শুধু দ্রুতগতির বাহন চলবে। এসব যানবাহন কোথাও থামবে না, চলবে একটি নির্দিষ্ট গতিতে। থামলেও নির্দিষ্ট নিয়ম মানতে হবে। এছাড়া যানবাহন কর্তৃপক্ষকে পরিশোধ করতে হবে নির্দিষ্ট পরিমাণ টোল।

আরও পড়ুন: রমজানে প্রতিদিন ৫ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সিএনজি স্টেশন

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে মিলবে যেসব সুবিধা

• একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে।

• যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজীকরণ হবে।

• ঢাকা শহরের যানজট অনেকাংশেই কমে যাবে।

• তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি পাবে মানুষ।

• কমবে ভ্রমণের সময়।

বর্তমানে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম ফেজ হিসেবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের সামনে থেকে ফার্মগেট অংশ পর্যন্ত যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এ পথের দূরত্ব ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার। র‍্যাম্পসহ এ পথের মোট দৈর্ঘ্য ২২.৫ কিলোমিটার।