বাংলাদেশ বনাম শ্রীলংকা
রিশাদ ঝড়ে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ

লঙ্কানদের আড়াইশর আগে আটকে রেখে জয়ের পথটা সহজ করে দিয়েছিলেন বোলাররা। ছোট লক্ষ্য তাড়ায় তানজিদ তামিমের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল বাংলাদেশ। তবে মিডল অর্ডার ব্যাটাররা দ্রুত ফিরলে ম্যাচে ফেরে শ্রীলঙ্কা। শঙ্কা জেগেছিল জয় নিয়েও। সেই শঙ্কা উড়ে গেছে রিশাদ হোসেনের ঝড়ে। তার ক্যামিওতে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এই জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ।
সোমবার (১৮ মার্চ) টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশকে ২৩৬ রানের লক্ষ্য দেয় শ্রীলঙ্কা। জবাব দিতে নেমে চার উইকেট এবং ৫৮ বল হাতে থাকতে জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। এতে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ ঘরে তুলেছে শান্ত-মিরাজরা।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বার্ষিকীতে সাকিব আল হাসানের শ্রদ্ধা
জবাব দিতে নেমে ভালো শুরু করেন এনামুল হক বিজয় এবং সৌম্যর বদলি হিসেবে খেলতে নামা তানজিদ হাসান তামিম। দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৫০ রান। তবে ২২ বলে ১২ রান করে এনামুল আউট হলে, ৫ বলে ১ রান করে তাকে সঙ্গ দেন নাজমুল হাসান শান্ত।
তাওহীদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ওপেনার তানজিদ তামিম। ৩৬ বলে ২২ রান করে হৃদয় আউট হলেও ৫১ বলে ফিফটি তুলে নেন তামিম। হৃদয়ের আউটের পর ৫ বলে ১ রান করে নসাজঘরে ফেরেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
আরও পড়ুন: স্বপ্ন পূরণের পথে দাবাড়ু মুনতাহা, পাশে দাঁড়ালেন সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক
অপর প্রান্তে ব্যাট চালাতে থাকেন তামিম। ৮১ বলে ৮৪ রান করে আউট হন এই বাঁহাতি ওপেনার। এরপর মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে টাইগার শিবিরে হাল ধরেন আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। ৪০ বলে ২৫ রান করে আউট হন মিরাজ।
মিরাজের বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে এসে তাণ্ডব শুরু করেন রিশাদ হোসেন। হাসানাঙ্গার দুই ওভারে ৩৮ রান তোলেন এই ডান হাতি ব্যাটার। শেষ পর্যন্ত মুশফিকের ৩৬ বলে ৩৭ রান এবং রিশাদের ১৮ বলে ৪৮ রানের ক্যামিও ইনিংসে ভর করে চার উইকেট এবং ৫৮ বল হাতে থাকতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।
শ্রীলঙ্কার হয়ে সর্বোচ্চ চার উইকেট শিকার করেন লাহিরু কুমারা। এ ছাড়াও দুই উইকেট শিকার করেন ওয়েনিন্দু হাসানাঙ্গা।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেননি দুই লঙ্কান ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও অভিষ্কা ফার্নান্দো। ৮ ব