এসএম জিলানীর শরীরে রয়ে যাওয়া 'পিলেট' অপসারণ করলেন বিএনপির স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. রফিক

স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর শরীরে রয়ে যাওয়া 'পিলেট' অপসারণ করলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর শরীরের সংবেদনশীল স্থানে অস্ত্রোপচার করে পুলিশের ছোড়া গুলি বের করা হয়। বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রফিকুল ইসলাম এ সফল অস্ত্রোপচার করেন। অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে ছিলেন ডা. সাইফুল ইসলাম, ডা. মোস্তাফিজুর রহমান, ডা. এম এ কামাল। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডা. আ. ন. ম. মনোয়ারুল কাদির বিটু (সাবেক যুগ্ম মহাসচিব, ড্যাব), অর্থোপেডিকস সার্জন ডা. মোফাখখুরুল রানা, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডা. জাহিদুল কবির ও সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. মিজানুর রহমান।
আরও পড়ুন: সিএমপির সাংবাদিক নির্যাতন: ঘুসি আকবরের পর ডিসি আমিরুল
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ২৮শে অক্টোবর বিএনপি আয়োজিত মহাসমাবেশে পতিত হাসিনা সরকারের পুলিশের ছোড়া গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন এস এম জিলানী।
প্রাথমিক চিকিৎসায় অল্পসংখ্যক পিলেট অপসারণ করা সম্ভব হলেও কিছু পিলেট শরীরে রয়ে যায়। এই পিলেট নিয়েই এতদিন আন্দোলন-সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন এস এম জিলানী।
আরও পড়ুন: ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে কারাগার ঘোষণা
বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, বর্তমানে জিলানীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে। পিলেটটি যেহেতু শরীরের সংবেদনশীল জায়গায় ছিল, তাই এটি অপসারণ না করলে ভবিষ্যতে মারাত্মক ঝুঁকির সম্ভাবনা ছিল।
জিলানীর পরিবার তার সুস্থতার জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।